প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
খুলনা শহরে ৯, সাউথ সেন্ট্রাল রোড ,পাই নিয়ার কলেজের পূর্ব পাশে সোনালী ব্যাংকের তৃতীয় তলায় লিয়াকত স্যার এর পরিচালনায় গণিত একাডেমির পক্ষ থেকে এস এস সি পরীক্ষার্থীদের নিয়ে গত ২৩শে মে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো “গনিত অলিম্পিয়াড ২০২৫ ।এতে খুলনা শহরের শিক্ষার্থীদের মেধা, মনন ও প্রতিযোগিতামূলক চেতনা বিকাশের এক অনন্য প্রয়াস ছিল। এখানে সৌহার্দ্য বিশ্বাস অংশগ্রহণ করেছিলেন।১লা জুন বিকাল ৫ ঘটিকার সময় গণিত একাডেমির মিলনায়তন থেকে লিয়াকত স্যারের হাত থেকে যে প্রাপ্তি অর্জন করেন এতে তার পিতা-মাতা অত্যন্ত খুশি হয়েছে এবং তার পিতা মাতা বলেন এই প্রাপ্তির জন্য সৌহার্দ্যর সকল শিক্ষকের অবদান আছে। আমরা তাই সকল গণিত স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি এবং সৌহার্দ্য বিশ্বাস বলে আমি ছোট থেকে এই পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণ করে পড়াশোনার উপরে আলাদা কোন পরীক্ষা দিয়ে সাবজেক্ট ভিত্তিক এর উপরে এটা আমার প্রথম পুরস্কার। গণিত একাডেমির এত সুন্দর আয়োজনের জন্য স্যারকে ধন্যবাদ জানাই। স্যারের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নেয়। ভবিষ্যতে যেন এই সম্মানের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারে। সৌহার্দ্য বিশ্বাসের পিতা চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস গণিত একাডেমির পরিচালক মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেন তিনি জানতে চাইলেন এই অলিম্পিয়াড আয়োজন করার সম্পর্কে। মোঃ লিয়াকত আলী প্রভাষক গণিত বিভাগ তিনি বলেন এই অলিম্পিয়াড আয়োজন করে, শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা, তাদের মনোবল বাড়ানো, এবং এক ইতিবাচক প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করা।এই আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র জ্ঞান যাচাইয়ের সুযোগই পায়নি, বরং নিজের অবস্থান, দক্ষতা ও দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন হতে পেরেছে। এ ধরনের প্ল্যাটফর্ম তরুণদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে অনুপ্রাণিত করে।অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, কেন নির্ধারিত সীমার বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত পুরস্কার প্রদান করা হলো? এর পেছনে আমার একটি পরিষ্কার ও মানবিক কারণ রয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী এমন ছিল, যারা স্ট্যান্ডার্ড নম্বর অর্জন করেছে, তাদের স্কোর খুব ভালো ছিল, কিন্তু হয়তো সামান্য ব্যবধানে মূল পুরস্কারের বাইরে থেকে গেছে। আমি বিশ্বাস করি, তারা যদি স্বীকৃতি না পায়, তাহলে হতাশা বা ডিমোটিভেশন কাজ করতে পারে যা তাদের সম্ভাবনাকে থমকে দিতে পারে।আমি চাইনি কেউ আশাহত হোক। প্রতিটি প্রতিযোগী, যিনি যোগ্যতা দেখিয়েছেন, তার প্রাপ্য সম্মান ও উৎসাহ পাওয়া উচিত। তাই লিমিটের বাইরে গিয়ে হলেও আমি তাদের পুরস্কৃত করেছি, যাতে তারা বুঝতে পারে তাদের চেষ্টা অমূল্য এবং তারা সঠিক পথেই আছে। আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের মাঝে ইতিবাচকতা, আত্মবিশ্বাস ও নিয়মিত শেখার মানসিকতা গড়ে তুলতে এই উদ্যোগ ছিল এক ছোট্ট পদক্ষেপ মাত্র। একথা শুনে চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস গণিত একাডেমির সম্মানিত মোঃ লিয়াকত আলীকে খুলনার নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে এরকম মহতি উদ্যোগ নেওয়ার জন্য খুলনা আর্ট একাডেমির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানায়। তিনি আরও বলেন ৫০টি পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে ১০০ জন শিক্ষার্থীকে বিজয় করেছেন। এটা অত্যন্ত সুন্দর একটি সিদ্ধান্ত তার কারণ ওপরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন। আজকে যারা পুরস্কার গ্রহণ করেছে ভবিষ্যতে তারা আরো ভালো কিছু অর্জন করবে। তারা পড়াশোনার প্রতি আরো আগ্রহশীল হবে পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে প্রশংসিত হবে। এতে এক কথায় বলা যেতে পারে নবীনদের জন্য এটি অনেক পজেটিভ তাই আমাদের সমাজে লিয়াকত স্যারের মত শিক্ষকের প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক
খুলনা আর্ট একাডেমি।