মোঃ মাহ্ফুজুল হক খান (জিকু) কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
ভিপি ওয়ালি উল্লাহ্ রাব্বানী ১৯৮১ সালে রাজনীতিতে মাঠ পর্যায় থেকে
সক্রিয় যাত্রা শুরু করেন,যার ধারাবাহিকতায় ৪৫ বছর বসয়ে পাড়ি দিতে গিয়ে একাধিকবার কারারুদ্ধ এবং দলের ভিতর ও বাহির থেকে ষড়যন্ত্র ও হামলার শিকার হয়েও আদর্শ,বিশ্বাস এবং নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যে অটল থেকে নিমোর্হ স্বাতন্ত্রবোধে অনড় অদম্য সৎ এবং নির্ভীক রাজনৈতিক এক ব্যক্তির নাম ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী। তিনি ১৬১-কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ-হোসেনপুর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অগ্রভাগে নেতৃত্ব দিয়েছেন ভিপি রাব্বানী,গড়ে তুলেছেন তৃনমুল থেকে জেলা পর্যায়ে দক্ষ সংগঠন। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক ও সভাপতি এবং ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জেলা চার দলীয় ঐক্যজোটের আহ্বায়ক ছিলেন। গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক ছিলেন তিনি ।
এছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
২০০৫ সালের ২০ জুন কিশোরগঞ্জ জেলা
বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে ২০০৯ সালের ৭ জুন পর্যন্ত দায়িত্বে
ছিলেন। ২০০৯ সালের ৮ জুন কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটিতে তাকে ১ম যুগ্ম-আহবায়ক নির্বাচিত করা হলে ২০১১ সালের ১ জুলাই পর্যন্ত এই দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি সংঘটিত ওয়ান ইলেভেনে জেলার মন্ত্রী, এমপি,এমপি প্রার্থীরা বাঘা নেতৃবৃন্দ সংস্কারের ধুয়া তুলে কিংস গ্রুপে সম্পৃক্ত হন এবং কতকজন রাজনীতি গুটিয়ে পুরো ব্যবসায়ী বনে যান। সেই মুহুর্তেও ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আনুগত্য রেখে কিশোরগঞ্জ এবং ঢাকায় দলের পক্ষে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। এমনকি দেশনেতা তারেক রহমান ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যখন চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে গমন করেন, তখন জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে হাতেগুনা কয়জন বিএনপির নেতৃবৃন্দের মধ্যে ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানীও উপস্থিত ছিলেন। আমরা কিশোরগঞ্জ বাসি মনে করি একমাত্র ভিপি ওয়ালি উল্লাহ রাব্বানীর হাতেই ধানের শীষের মনোনয়ন সবচাইতে নিরাপদ ও বিশ্বস্হের।