স্টাফ রিপোর্টার:
গাইন’স স্কুল অনলাইনে ছবি আঁকা,হাতের লেখা, আবৃত্তি এরকম একাধিক বিষয় নিয়ে পরিচালনা করেন শিল্পী মহানন্দ গাইন। আমি চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস সেখানে একজন শিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছি। এই প্লাটফর্মে মে মাসের প্রথমে ছবি আঁকা শেখার জন্য টাংগাইল,থানাপাড়া থেকে একজন শিক্ষার্থী, কেজি শ্রেণীতে পড়া- অরেলিয়া সারওয়াত ওয়ারদা, মাত্র এক মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাসের ছবি এঁকে ১জুন ২০২৫ সন্ধ্যায় গাইন’স স্কুলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে উপহার স্বরূপ পাঠিয়েছেন, এতে চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস বলেন আমার জীবন স্বার্থক।কারন একজন শিক্ষক তার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিয়ে বড় করে তোলে এটাই শিক্ষকের পেশা। কিন্তু যে শিক্ষক আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিতে সক্ষম হয় সেই শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছেও প্রিয় হয়। আমি একজন চিত্রশিল্পী আমি শিল্পচর্চা করে যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছি সেই স্থান থেকে আমি বলতে চাই একজন শিল্পী বেঁচে থাকে তার কর্মের মাধ্যমে। তাই আমি সবসময় আমার শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে কাজ করি। গাইন’স স্কুলে মাত্র এক মাসের পরিচয়ে অরেলিয়া মামনির কাছে তার প্রিয় শিক্ষক হতে পেরে জীবন ধন্য মনে করছি। আমি মামনির এই ড্রইং টি দেখে অভিভূত হয়েছি। আমি মামনি কে আশীর্বাদ করি সে একদিন অনেক বড় ব্যক্তি হবে। আমাকে উপহার দিয়েছেন এই জন্য বলিনি বলেছি যে শিশু একমাসের মধ্যে ছোট হয়েও এতোটা সাহস করেছে এই বিষয় নিয়ে ভাবছেন এই বয়সে ভাবতে শিখেছে। সে বড় হবেই আমি শিশুদের নিয়ে কাজ করা দুই যুগের অভিজ্ঞতার স্থান থেকে বলছি যে শিশু শৈশব থেকে সৃষ্টি করতে জানে সে একদিন বড় হয়ে অনেক বড় কিছু সৃষ্টি করবে। তাই সম্মানিত অভিভাবক অরেলিয়ার পিতা-মাতাকে বলবো আপনার সন্তানকে ড্রইং শিক্ষায় সবসময় নিয়োজিত রাখবেন। কারণ ছবি আঁকা শিখলে জ্ঞান সমৃদ্ধ হয়। তাই আবারও মামানিকে আশীর্বাদ এবং গাইন’স স্কুল এর পক্ষ থেকে সার্বিক মঙ্গল কামনা করি। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই গাইন’স স্কুলের পরিচালক মহোদয়কে তিনি আমাকে তার স্কুলে ক্লাস করানোর সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আমি গাইন’স স্কুলের সাফল্য কামনায়
ড্রয়িং প্রশিক্ষক
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস।